বাংলাদেশের মুদ্রা ও সময়কালসহ বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠকগন, আজকে আমি আপনাদেরকে বাংলাদেশের মুদ্রার নাম ও কোন সময়ে এটি বেশী ব্যবহার করা হয়েছিল সেই বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জানাব। তবে, আপনারা সব সময় কিন্তু আমার সঙ্গে থাকবেন আর আমার লেখাগুলো বেশী বেশী পড়তে থাকবেন তাহলে কম সময়ে বেশী বেশী জানবেন।
ভুমিকা
বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর অর্থাৎ উন্নিশ ১৯৭২ বাহাত্তর সালের চারঠা ৪ মার্চ সর্বপ্রথম বাংলাদেশী মুদ্রার প্রচার প্রচলন শুরু হয়। তবে, সরকারি মুদ্রার নাম তখন রাখা হয় টাকা কিন্তু পরবর্তীতে আবার টাকাকে প্রকাশের চিহ্ন বা সংকেত হিসেবে “ট” কে নির্ধারণ করা হয়। সেই সময় টাকার সর্বনিম্ন একক নির্ধারণ করা হয় এক টাকা আর এক টাকার শতাংশকে পয়সা নামে নামকরণ করা হয়।
তবে সেই সময় থেকেই এক পয়সা সমান কত হবে সেটি তারা ঠিক করে দেয়। এক টাকার শতাংশকে পয়সা নামে নামকরণ করা হয়। অর্থাৎ ট এক ১ সমান ১০০ পয়সা আবার ট ২ কোষাগার নোট ১৯৮৯ সালে ঘোষনা করা হয়েছিল। এইদিকে আবার ১৯৭২ সালের টাকার প্রথম নোটগুলো ছিল যেমন: ট৫, ট১০, ্এবং ১০০ মূল্যে ঘোষনা করা হয়েছিল।
এক পয়সা কত টাকা
এক টাকার শতাংশকে পয়সা নামে নাম করন করা হয়। আসলে ট ১ সমান ১০০ পয়সা। অর্থাৎ একশত ১০০ পয়সায় ১ টাকা।
- ট ২ কোষাগার নোট ১৯৮৯ সালে ঘোষনা করা হয়।
- ট ৫, ট ১০ ও ১০০ মূল্যে ঘোষনা করা হয় ১৯৭২ সালে।
পাঁচ টাকা কয়েনের ওজন কত
বাংলাদেশী ৫০ পয়সা
- মূল্য ০.৫০ট
- ভর ৪.০৫ গ্রাম
- ব্যাস ২২ মিলিমিটার
- পুরুত্ব ১.৫৫ মিলিমিটার
পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কে মুদ্রা তৈরি করেছিল
লেখকের মন্তব্য
বাংলাদেশের প্রথম ৫০ পয়সা হল বাংলাদেশী টাকার ছোট শ্রেণির মুদ্রা। এই ৫০ পয়সা ধাতব মুদ্রাটি সর্ব প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ সালে। এই ছাড়াও আমাদের দেশে আর ছোট কয়েন রয়েছে ২৫ পয়সা যেটিকে চার আনা বলা হয়ে থাকে। আবার দশ পয়সা রয়েছে এবং সবচেয়ে ছোট যে মুদ্রটি আছে সেটি হল পাঁচ পয়সা এটিই বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট মুদ্রা।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url