মেট্রোরেলটি কখন থেকে চালু হয়েছে এবং এর সুবিধা সমূহ কি কি
মেট্রোরেলটি কখন থেকে চালু হয়েছে এবং এর সুবিধা সমূহ কি কি
গত বছর অর্থাৎ ২৫.০২.২০২৩ আমার সৌভাগ্য হয় ব্যস্ততম রাজধানীর বুকে ছুটে চলা মেট্রোরেলে ভ্রমন করার। সেই দিনটি ছিল আমার কাছে অতি আনন্দের এবং খুশির যা আসলে বলে প্রকাশ করা যায় না। তবুও আজকে আমার মেট্রোরেল ভ্রমন এবং এটি কখন থেকে চালু করা হয়েছে ও সুবিধা সমূহ কি কি তা আপনাদেরকে জানাতে চাই।
ঢাকায় মেট্রোরেলটি কবে থেকে চালু হয়
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে কবে থেকে মেট্রোরেল চালু করা হয়েছে তা এখন আপনাদেরকে জানান হবে। একমাত্র ব্যস্ততম এই শহরে মেট্রোরেলটির চালুর তারিখ হলো ২৮/১২/২০২২ ডিসেম্বর মাসের বুধবারে আর এটি জনসাধারনের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয় ২৯/১২/২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসের বৃহস্পতিবারে।
এই ছাড়াও মোট মেট্রোরেলের রেল পথের দৈর্ঘ্য ২১.২৬ কিমি ১২৮.৭৪১ পরিকল্পিত। বাংলাদেশে এই মেট্রোরেল সিস্টেমটি চালু হয়েছে এশিয়ার মধ্যে বাইশ ২২ তম দেশ হিসেবে। এটির পরিচালক সংস্থা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।
মেট্রোরেলে চলাচলের সুবিধা সমূহ
মেট্রোরেলে চলাচলের অনেক সুবিধা রয়েছে।
যেমন: পরিস্কার, পরিছন্ন ও নির্মল বাতাস পাওযা যায়। রাজধানী শহরের অপূর্ব সন্দুর দৃশ্য বা চিত্র দেখা যায়।
- এই মেট্রোরেল দিয়ে কম সময়ে এক জায়গা থেকে আরেক যায়গায় যাওয়া যায়।
- মেট্রোরেল দিয়ে অল্প টাকায় যাতায়াত করা যায়। এছাড়াও কার্ড ব্যবহার করা যায়।
- কিছুক্ষন পর পর মেট্রোরেলটি পাওয়া যায় এবং এক স্থান থেকে আরেক স্থানে নামা যায়।
- এটি দিয়ে যাওয়া এবং আশা খুব সহজে ও নির্ধিদায় বা ঝামেলা মুক্ত ভাবে ভ্রমন করা যায়
- যাদের মাথা ঘুরে যায় তাদের জন্য মেট্রোরেল দিয়ে চলাচল করা অনেক আরামদায়ক।
- এখানে কোন ধরনের ট্রাফিক জ্যাম নেই আর গরমও নেই।
- মেট্রোরেলে চলাচল করার ক্ষেত্রে দূর্ঘটনা হওয়ার সম্ভবনাও নেই।
- মেট্রোরেলে যাতায়াতের সময় রোদ এবং বৃষ্টি থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়।
- মেট্রোরেল ভ্রমন করার আরেকটি সুবিধা হলো ঢাকা শহরকে এক পলকে দেখা যায় বা উপভোগ করা যায়।
- মেট্রোরেলে সহজে টিকিট পাওয়া যায় এবং নিজের গন্তব্য স্থানে সহজেই যাওয়া আশা করা যায়।
লেখকের মন্তব্য
সেইজন্যই এখন রাজধানীর মেট্রোরেলটি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারণ, যাত্রীরা খুব সহজেই চলাচল করতে পারছেন। রাজধানীর মেট্রোরেল পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিকল্পনা ও লক্ষ্য অনুসারে যদি মেট্রোরেলটি পূর্ণ সক্ষমতায় চলাচল করে তাহলে প্রতিদিন পাঁচ ৫ লক্ষ যাত্রী হবে।
মেট্রোরেলটি আসলে বড় বড় শহর ও ব্যা শহরের মধ্যেই চলাচল করিয়া থাকে। এটি শহরের বাইরে আর কোথাও দেখা যায় না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url